গ্লাসগোর জলবায়ু সম্মেলন বা কপ২৬ যখন একটি কাঙ্ক্ষিত সমাপ্তির বদলে খোঁড়াচ্ছিল, তখন সেখানে কিছু প্রতিবাদী কর্মীর উপস্থিতি ছিল অনুপ্রেরণাদায়ক। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের দেশগুলোর তরুণদের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য। তাদের সক্রিয়তার কারণে আমরা দেখেছি, দূষণকারী দেশগুলোর বিরুদ্ধে তাৎপর্যপূর্ণ বিজয় অর্জিত হয়।
প্রথমবারের মতো এ সম্মেলনে কিছু বিষয় আলোচিত হয়। সম্মেলনে নিম্ন আয়ের দেশ বিশেষ করে যারা জলবায়ু সংকটে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, তাদের জন্য অধিক অর্থ দেওয়ার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। জলবায়ু কর্মীদের ক্রোধান্বিত ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হয়েছে সমাবেশস্থলে। বিশ্ববাসীও তা শুনেছে।
প্রশ্ন হলো, এ সম্মেলন জলবায়ু সংকট উত্তরণে কতটা সফল? গ্লাসগো সম্মেলনে অগ্রগতি হয়েছে বটে, কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। বিশেষ করে কয়েকটি রাষ্ট্র যাদের আরও কিছু করার ছিল, তারা সে প্রত্যাশা পূরণ করেনি।