মনের স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে শরীরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। সাধারণত আমরা শরীরের অসুখ টের পেলেও নিজের কিংবা অন্যের মনের অসুখ টের পাই না। এ কারণে অনেকেই মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত, নেশাগ্রস্ত কিংবা আত্মহননকারী হয়ে ওঠেন। যা কারও কাম্য নয়।
এজন্য ফিট ও সুস্থ থাকতে অবশ্যই মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। তবে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেরই দু’দণ্ড বসে কাটানোর ফুরসত নেই। এ কারণেই মানুষের মধ্যে চাপ ও উদ্বেগ বাড়ছে। দীর্ঘদিন এভাবে থাকতে থাকতে মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটছে।