মহম্মদপুরে কিশোরকে হাত পা বেঁধে নদীতে ফেলার অভিযোগ

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০০:০০

মাগুরার মহম্মদপুর থানায় প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে মুচলেকা দেয়ার পরও অভিযুক্ত সজিব শেখ নামে ১৫ বছরের এক কিশোরকে হাত পা বেঁধে নদীতে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাতে তাকে নদী থেকে জেলেরা উদ্ধার করে  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। গতকাল সকালে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় চিকিৎসকরা। তবে, ঘটনাটি সাজানো একটি নাটক বলে জানিয়েছেন থানার ওসি। সজীব শেখ  উপজেলার সিন্দাইন গ্রামের মৃত নায়েব শেখের ছেলে। সে উপজেলার বসুরধুলজুড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র। সজীব ও তার পরিবারের লোকজন জানায়, কাশিপুর গ্রামের পুলিশের এক কনস্টেবলের মেয়ের সঙ্গে সজীবের কয়েক মাসের সম্পর্ক। এরপর সজীব ওই মেয়েকে কখনো যেন বিরক্ত না করে তার জন্য সজীবের মামা, মা ও পরিবারের লোকজন মহম্মদপুর থানায় এসে মুচলেকা দিয়ে যায়। এরপর সজীব শিরগ্রাম বাজারে চুল কাটতে গেলে তাকে অচেনা এক ব্যক্তি মারপিট করে এবং ওষুধ ছিটিয়ে অচেতন করে ফেলে। এরপর হাত পা বেঁধে নদীতে ফেলে দেয়। বাবুখালী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই সুবির রায় জানান, শুক্রবার বিকালে মাছ শিকার করছিল। এ সময় তারা ওই কিশোরকে ভাসতে দেখে পানি থেকে উপরে তোলে। সে সময় তার পা বাঁধা ছিল। পরে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মকছেদুল মমিন জানান, ওই ছেলের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। শনিবার সকালে তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দীন মানবজমিনকে  জানান, এ ব্যাপারে গভীর তদন্ত করা হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us