নদীভাঙন রোধে পুরান ভাবনা নতুন করে বলি

সমকাল ড. আইনুন নিশাত প্রকাশিত: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৮:২১

বর্ষা শেষ হচ্ছে। নদীগুলো এখনও কানায় কানায় ভর্তি। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে বর্ষাকাল কখনও আগে শুরু হচ্ছে, কখনও বিলম্বিত হচ্ছে। বৃষ্টিপাত ও বন্যার স্বাভাবিক চক্রেও তারতম্য দেখা দিয়েছে। এর ফলে নদীপ্রবাহের গতি-প্রকৃতিতে কিছুটা পরিবর্তন আসছে। এই পরিবর্তন ভবিষ্যতে আরও স্পষ্ট হবে।


বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে বন্যা বাড়ছে কিংবা বন্যার তীব্রতায় মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। সংবাদমাধ্যমের খবরের সঙ্গে আমার কিছু দ্বিমত আছে। সংবাদমাধ্যমে বন্যার যে ছবিগুলো ছাপানো হচ্ছে সেগুলো চরাঞ্চলের ছবি। নদী কানায় কানায় পূর্ণ হলে চরগুলো ডুবে যাবে এটাই স্বাভাবিক। তার সঙ্গে যোগ হচ্ছে নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম নিয়ে কর্তৃপক্ষের বক্তব্য। বিপৎসীমা হলো- নির্ধারিত পানির উচ্চতা। যেখানে নদীর পাড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণকারী বাঁধ নেই, সেখানে পাড় উপচে পানি উঠে ফসলের ক্ষতি হলে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে বলা যাবে। যেমন পদ্মা নদীর সুরেশ্বর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এতে শরীয়তপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, ঝালকাঠি ও পিরোজপুরের নিচু জায়গাগুলো পানিতে ডুবে যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us