ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটিতে এমবিএ করছিলেন সোহেল রানা। সব ঠিকঠাকই ছিল। কিন্তু গত বছরের শুরুতে করোনা অতিমারি শুরুর পরই সব ওলট-পালট হয়ে যায়। লেখাপড়াটা বিলাসিতা মনে হতে থাকে তার কাছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নিজের দুরবস্থার কথা তুলে ধরেন সোহেল রানা। পরিস্থিতি বিবেচনা করে টিউশন ফি বাকি রেখেই রানার লেখাপড়া চালিয়ে নেওয়ার সুযোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি বাংলা ট্রিবিউনকে সোহেল রানা এসব কথা বলেন। সোহেল রানা বলেন, ‘প্রতিমাসে টিউশন ফি-তে প্রায় ৫০ শতাংশ ছাড় পেয়ে আসছি। তাতে ভালোই চলছিল। কিন্তু করোনায় সংসারের আয় কমে যায় অর্ধেক। ন্যূনতম খরচ করেও লেখাপড়া চালানোর পরিস্থিতি আমার নেই। তবে টিউশন ফি বকেয়া রেখে পড়া চালানোর সুযোগ দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।’