শিক্ষার্থীদের বেতনের মাধ্যমেই মেটাতে হয় কিন্ডারগার্টেনের বাড়িভাড়া, শিক্ষকদের বেতনসহ নানা খরচ। কিন্তু করোনাকালে বাড়িভাড়া দিতে না পারায় অনেক কিন্ডারগার্টেন এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। শুধু স্কুলই নয়, খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না শিক্ষার্থীদেরও। অনেক শিক্ষার্থীকে আগের বাসার ঠিকানায় পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের অভিভাবকরাও করছেন না যোগাযোগ।
কিন্ডারগার্টেনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ স্কুল খুললেও তাঁদের শিক্ষার্থীদের খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। কারণ বছরের শেষ সময়ে কেউ স্কুলে আসবে না। অনেক অভিভাবকই মনে করবেন, স্কুলে আসতে হলে হয়তো ভর্তি ফিসহ পুরো বছরেরই বেতন দিতে হবে। এ কথা চিন্তা করে তাঁরা তাঁদের বাচ্চাদের কিন্ডারগার্টেনে পাঠাবেন না।