রাজধানীর মানিক নগর বিশ্বরোড এলাকার মুদি দোকানি ইউসুফ আলী। শুক্রবার (১৩ আগস্ট) তিনি মোটা চালের কেজি বিক্রি করলেন ৫২ টাকা। তার কাছ থেকে ১০৪ টাকা দিয়ে ২ কেজি মোটা চাল কিনলেন সেলিম উদ্দিন। যিনি একই এলাকায় কখনও দিনমজুরের কাজ করেন, আবার কখনও ভ্যানে মৌসুমী ফল ও সবজি বিক্রি করেন। সেলিম জানালেন, করোনা আসার আগে তিনি চিকন মিনিকেট ছাড়া অন্য কোনও চাল কিনতেন না। করোনা আসার পর তার সব ওলটপালট হয়ে গেছে। এখন তার আগের মতো আয় নেই। সংসারই চলে না। গত দেড় বছর ধরে মোটা চাল খাওয়ার অভ্যাস করলেও এখন এই চাল কিনতেও কষ্ট হয়।
মুদি দোকানি ইউসুফ আলী জানালেন, তিনিও এখন মোটা চাল খাওয়ার অভ্যাস করেছেন। কিন্তু এই মোটা চালের দাম চলে গেছে নাগালের বাইরে।