অন্য সময়: করোনার প্রথম আর দ্বিতীয় ঢেউ, মাঝে উম্পুন। ঝড় থামছে না। এই ঝড় সামলানোর দিনগুলো কেমন কাটছে?
মিমি: রাত দু'টো-তিনটে পর্যন্ত লাগাতার ফোন বেজেছে। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তখন হাসপাতালে বেড খুঁজেছি। অনেক সময় হাসপাতাল সুপার বেড দিতে পারেননি। ২০ জন অপেক্ষারত। আমি বলতে পারি না, আমাকে প্রাধান্য দিতে। তাই আজকে ক্ষমা চেয়ে নিতে চাই। সকলকে পরিষেবা দিতে পারিনি। যদি অক্সিজেন না থাকে, ভেন্টিলেটর না থাকে, তখন আমাদের মতো মধ্যস্থতাকারীদের হাতে কিছু থাকে না। কিন্তু আমরা দিন-রাত এক করে চেষ্টা চালিয়েছি। আমার রোজ নার্ভাস লাগে, জীবন-মৃত্যুর প্রশ্ন যে!