‘ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে শিমুলিয়া ঘাটে আসি মাত্র ৭০টা দিয়া। আর আজকা আইলাম ১২শ টাকা দিয়া। মাঝখান দিয়ে কয়েক কিলোমিটার হাঁটলাম, ৩-৪ বার গাড়ি চেঞ্জ করা লাগল। আমাগো দুঃখ-কষ্ট কেউ দেখে না। আমি একজন মাঝারি ব্যবসায়ী, করোনায় আমাগো ব্যবসা-বাণিজ্যে অনেক ক্ষতি হইছে। কই তখন কেউ সাহায্য করলো না! এখন মা-বউ, বাপ-ভাইয়ের সাথে ঈদ করতে যামু, এইখানেই যত নিয়ম। এত নিয়মে আমাদের ভোগান্তি বাড়ছে, আমাগো বেশি ভাড়া দিয়ে আসতে হলো।’
রাজধানীর কর্মস্থল থেকে শরীয়তপুরে বাড়ি যেতে শিমুলিয়া ঘাটে আসার পথে ভোগান্তি আর বেশি ভাড়ার দেয়ার কথা এভাবেই জানাচ্ছিলেন মো. মাহফুজ নামের এক যাত্রী।