ঈদে ঘরমুখো মানুষের চরম দুরবস্থা

বাংলাদেশ প্রতিদিন বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী প্রকাশিত: ১১ মে ২০২১, ০০:০০

ঈদ মুবারক ঈদ মুবারক ঈদ মুবারক। জুমাতুল বিদা ও শবেকদরের মহিমাময় রাত চলে গেল। বরকতময় মাহে রমজান শেষ। একজন মুসলমান হিসেবে আবার রমজানের দেখা পাব কি না জানি না। মাহে রমজানে একজন মুসলমান তার সব দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্ত হয়ে মায়ের পেট থেকে সদ্যভূমিষ্ঠ নিষ্পাপ-নিষ্কলুষ হতে না পারলে তার জন্মই বৃথা। করোনার মহাদুর্যোগে মানুষ অনেকটাই দিশাহারা। ভালোভাবে নির্বিঘ্নে অনেকে নামাজ-রোজাও করতে পারছে না। মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। প্রতিদিন করোনায় মৃত্যুর খবর শঙ্কিত করে তোলে। মৃত্যু চরম সত্য। তবু কখনো কখনো মৃত্যুসংবাদে এলোমেলো, দিশাহারা হয়ে পড়ি। প্রিয়জনের চলে যাওয়া খুব সহজভাবে মন মেনে নিতে চায় না। ৭ মে দিল্লিতে আমাদের অত্যন্ত প্রিয় মানুষ শীলা সেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। বৃহত্তর বরিশালের পিরোজপুরে শীলা সেনের জন্ম। বিয়ে হয়েছিল অমরেশচন্দ্র সেনের সঙ্গে। আমার সঙ্গে পরিচয় ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে যখন আমার চরম দুর্দিন। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী সরকারের পতনের পর ’৭৭-এর মধ্যভাগে মোরারজি দেশাই সরকার আমাদের প্রায় ৫ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমান সরকারের হাতে তুলে দেয়। সেখান থেকে ১০০ কয়েকজনকে তারা মেরে ফেলে। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যারা সীমান্ত এবং ভারতে পাড়ি জমিয়েছিল তাদের সবার ছিল তখন চরম দুর্দিন। এমনকি বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনারও কঠিন সময়। কূলকিনারা পাচ্ছিলাম না। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পুশব্যাক করে কয়েকজনসহ আমাকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল আসামের গোয়ালপাড়া জেলার ধুবড়ির পানবাড়ি সেনানিবাসে। সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাইয়ের কাছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us