মমতার জয়ে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের হাল কী হবে

প্রথম আলো কামাল আহমেদ প্রকাশিত: ০৭ মে ২০২১, ১৪:৪৭

সম্প্রতি ভারতে রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো চারটি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। কিন্তু সব আলোচনা যেন শুধু পশ্চিমবঙ্গকে ঘিরে। ব্রিটিশ ঐতিহাসিক ও ভারতে শিক্ষা সংস্কারের জন্য খ্যাত লর্ড মেকলে বলেছিলেন, বাংলা আজ যা ভাবে ভারত তা ভাববে আগামীকাল।


যদিও বক্তব্যটি ছিল অখণ্ড ভারত নিয়ে, তবু ধরে নেওয়া যৌক্তিক যে এই গৌরবের সম–অংশীদার বাংলার পূর্ব ও পশ্চিম দুই অংশই। ২ মে নির্বাচনের ফল প্রকাশের পরপরই সুপরিচিত ভারতীয় লেখক সলিল ত্রিপাঠি এই বক্তব্য উদ্ধৃত করে আশাবাদ প্রকাশ করেন যে হিন্দুত্ববাদী বিভাজনের রাজনীতির ধারক বিজেপিকে প্রত্যাখ্যানের সূচনা, যা পশ্চিমবঙ্গ থেকে শুরু হলো, তা ভারতের অন্যান্য অংশেও অনুসৃত হবে। কেরালা ও তামিলনাড়ুতেও বিজেপি প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। আসাম অবশ্য ব্যতিক্রম হয়েই রইল।


সলিল ত্রিপাঠির মতো আশাবাদীর সংখ্যা অনেক। অনেকে এমন কথাও বলতে শুরু করেছেন যে এই পাহাড়সম প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে নির্বাচন জয়ের মাধ্যমে ভারতে মোদিবিরোধী রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলায় নেতৃত্ব দেওয়ার অধিকার লাভ করছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘দিদি, ও দিদি’ বলে দিনের পর দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাঁকে ব্যঙ্গ করেছেন, সেই মমতাই হতে পারেন তাঁর সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জার। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি বিজয়ী হলে পরিস্থিতি এতক্ষণে কী হতো, তা অনুমান করা কঠিন।


তবে সীমান্তের উভয় পারেই একটা সর্বব্যাপী শঙ্কা ও উদ্বেগ যে ছিল, তা অস্বীকার করা যাবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টানা তৃতীয়বারের মতো মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় তাঁর প্রতি অভিনন্দন ও শুভকামনা জানানোয় কার্পণ্য করা চলে না। তবে একটু নৈর্ব্যক্তিক হলে বলতেই হয় যে তাঁর সাফল্যে মানুষ যতটা উচ্ছ্বসিত হয়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি স্বস্তিবোধ করেছে বিজেপির পরাজয়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us