এক পরিচিত তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে এক মন্দিরগাত্রে লিখিত একটি ফলকের ছবি দিয়েছেন। সেই ফলকে লেখা: “শ্রী শ্রী শ্রী কিরীটেশ্বরী মাতা জয়তী। মরহুম- আব্দুল হাকিম মণ্ডল, মরহুমা- তকিমুননেসা বিবি। তাঁহাদের পুণ্য স্মৃতির স্মরণে— তিন শতক জমি (দাগ নং- আরএস ও এলআর- ৮৪৫) মায়ের মন্দিরে দান করা হইল। দাতাগণের নাম: ১. লুৎফুল হক (পুত্র), ২. মরহুমা- রাবিয়া বেওয়া (কন্যা) ৩. রাফিয়া বিবি (কন্যা), ৪. ফাইজন বেওয়া (কন্যা) ৫. মোঃ হবিবুর হক (পৌত্র)। গ্রাম- মুকুন্দবাগ, পোস্ট কিরীটেশ্বরী, থানা- জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ।”
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত তাঁর একটি কবিতায় লিখেছিলেন: “নতুন মন্দির হবে বলে/ কেউ-বা মোহর দিল, কেউ-বা কাহন/ যে-শিশু আপনমনে দোলে/ সে তার দোলনাটুকু দিয়ে দিল...।” এই তিন শতক জমি মায়ের মন্দির স্থাপনার্থে দান করা যেন ওই দোলনার দোলনটুকু দিয়ে দেওয়ার মতো পবিত্র।