এই বিতর্কে আমাদের দলেরও অনেকেই সায় দেন। বলেন যে, এটা আমরা ভুল করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভুল করেছেন। নিজের দলের লোকেরা বললে অন্যরা তো বসেই থাকে আওয়ামী লীগের ছিদ্রান্বেষণের জন্য। তারা এই বিতর্কে একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নিজের পাণ্ডিত্য প্রকাশ করতে গিয়ে অনেকেই বলে থাকেন আওয়ামী লীগ নাকি হেফাজতকে এতদিন লালন পালন করেছে। পেলে পুষে বড় করেছে। আমার মনে হয় এটা হেফাজত নিজেরাও বিশ্বাস করবে না। তবুও যত দোষের দায় নন্দ ঘোষ আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে।
যারা এইসব বলেন তাদেরকে দোষ দিয়েই বা কি লাভ। অজ্ঞতাও হতে পারে। আমি জানি, এই গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে যদি আওয়ামী লীগকে দায়ী করে লিখি তাহলে এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে লাইক, শেয়ার ও হাত তালি বেশি পেতাম। আওয়ামী লীগ তো নিজের বিশাল কর্মী বাহিনীকেই সুবিধা দিতে পারছে না। ত্যাগী, বঞ্চিত অনেকেই এখনো মানবেতর জীবনযাপন করছে। নিয়মের মধ্যে রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে এখনো প্রতিপক্ষের অনেকে সুবিধাভোগী হচ্ছে। দীর্ঘদিন সরকারের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকেই তথ্যটা দিলাম। এখন আসল কথায় আসি।