শুল্ক ও কর ফাঁকি দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণালঙ্কার মজুতের অভিযোগে করা মামলায় আপন জুয়েলার্সের অপর দুই মালিক গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করা হয়েছে।