স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা

কালের কণ্ঠ গোলাম কবির প্রকাশিত: ০৬ মার্চ ২০২১, ১১:৪৫

বয়ঃক্রম অশীতিবর্ষ পূর্ণ হয়ে এলো প্রায়। চেতন আর অবচেতনে পারিপার্শ্বিকের বিচিত্র জয়-পরাজয় দেখেছি। সে দেখার মাঝে হয়তো চাপল্য ছিল। ধীরে ধীরে ব্যক্তিগত বিজয় দেখা শুরু হলো। প্রবল প্রতিকূলতা উজিয়ে প্রায় অসম্ভবকে বাস্তবে এনে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক গোলামির শিকল পরলাম। অথচ আশ্চর্যের ব্যাপার, তখন অনাস্বাদিত আনন্দ অনুভব করিনি।

বাংলার মানুষের ভাষাভিত্তিক সাংস্কৃতিক চর্চা ১৯৪৭ সালের পর পরিবর্তিত, বিকৃত হতে থাকে। নজরুল ইসলামের কবিতার ব্যবচ্ছেদ শুরু হয়। ‘মহাশ্মশান’ শব্দটি উচ্ছেদ করে গোরস্তান সন্নিবেশ করে। ভাগ্যিস, কায়কোবাদের ‘মহাশ্মশান’ কাব্যটি নিয়ে আদিখ্যেতা দেখায়নি। তবে বহুল পঠিত শিশুপাঠ্য কবিতাটির ‘সকালে উঠিয়া’ কে ‘ফজরে উঠিয়া’ পড়ার নসিহত দেয়। আরো অচেনা শব্দের জঞ্জালে আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আবিলতা নেমে আসে। ভারতের ‘আকাশবাণীর’ আদলে পদলেহীরা রেডিও পাকিস্তানের নাম ‘গায়েবী আওয়াজ’ রাখার প্রস্তাব রাখে। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া মুক্তচিন্তার শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখতে থাকেন। তাঁরা ভাষার অধিকারের দাবিতে রাজপথ রক্ত রঞ্জিত করেছেন। সেই পথ ধরে আমাদের স্বাধীনতা আবার দেখছি অঘটনের প্রত্যাবর্তন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us