‘ভাড়া বাসায় আর কত? ভাড়ার টাকায় শুরু হোক ঋণ শোধ। আর ঋণেই হয়ে যাক নিজের ফ্ল্যাট।’ ঠিক এমনভাবেই রহমান পাশার কাছে আবাসন ঋণের বিপণন করেছিলেন বেসরকারি এক ব্যাংকের খুচরা ঋণ বিভাগের কর্মকর্তা।
এক শিল্প গ্রুপের মধ্যম শ্রেণির কর্মকর্তা রহমান পাশাও এতে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। নিজের জমানো টাকা ও ব্যাংকঋণে এখন নিজের ফ্ল্যাটে থাকেন। ভাড়ার টাকায় ঋণের কিস্তি শোধ করেন। এটি ২০১৬ সালের ঘটনা। আর এখন তো সুদহার কমায় আবাসন ঋণ আরও সস্তা হয়ে পড়েছে। করোনার কারণে কিছুদিন ফ্ল্যাট বিক্রির গতি কম ছিল। এখন বিক্রি বেড়েছে।