৫৯ বছর বয়সী ফাখরিজাদেহকে ইসরায়েল ও পশ্চিমা বিশ্ব ইরানের গুপ্ত পরমাণু অস্ত্রের অগ্রদূত হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ইসরায়েল থেকে পাচার করা ওয়ান-টন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে হামলার পর হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
ইরানের গণমাধ্যম জানায়, ফাখরিজাদেহর ওপর বন্দুক হামলার পর তার মৃত্যুর পর পরই ইরান হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে দোষারোপ করে। হত্যাকাণ্ডের পর ইসরায়েল এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।