'কখনও ভাবিনি নিজের নামে এক টুকরো জমি হবে। ভেবেছিলাম স্বামী-সন্তানের সংসার নিয়ে এভাবেই একদিন চলে যাব। কিন্তু জীবনের শেষ সময়ে এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া জায়গা ও ঘরের মালিক হইতাছি। ভাবতেই খুশি লাগে।
ভগবান আপারে (শেখ হাসিনা) অনেক দিন বাছাইয়া রাখুক। আর আমাগো মতো গরীব মানুষের হেল্প (সাহায্য) করুক।' রানী ত্রিপুরা (৪৮) প্রধানমন্ত্রীর উপহার পাচ্ছেন জেনে পরম আনন্দে কথাগুলো বলছিলেন। স্বামী অর্জন ত্রিপুরা (৫৭) চোখে দেখেন না। লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের বহরিয়ার বাসিন্দা তারা।