আসমা বেগমের বড় ছেলে সাইফুল ইসলাম জানান, রিকশা চালিয়ে পাঁচজনের পরিবারের খরচ চালানো তার বাবার পক্ষে কষ্টসাধ্য। এ কারণে তার মা প্রত্যয়, আশা ও ব্রাক এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছেন। সেই ঋণের কিস্তি হিসেবে প্রতি সোমবার ২৫০০ টাকা করে দিতে হয়। সে অনুযায়ী এই সোমবারও কিস্তি দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু রোববার পর্যন্ত কিস্তির টাকা জোগাড় হয়নি। এ কারণে হতাশায় তার মা বাড়ির রান্নাঘরে ফাঁস দিয়েছেন...