এলন মাস্কের সফলতার ছয় রহস্য

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৯ জানুয়ারি ২০২১, ১০:০০

বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ধনী এলন মাস্ক। ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেফ বেজোসকে হটিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ধনী এখন টেসলা ও স্পেসএক্সের মালিক এলন মাস্ক। মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ১৮ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। এর মধ্যে ১৬ হাজার কোটি ডলার গত বছরেই আয় করেছেন তিনি। বৈদ্যুতিক কার ব্যবসা রমরমা, ফুলে ফেঁপে উঠেছে শেয়ারবাজার, সেই সঙ্গে স্পেসএক্সের মালিকানা কি নেই মাস্কের এখন। তাঁর এত এত সাফল্যের রহস্য কী? কয়েক বছর আগে বিবিসির এক প্রতিবেদক মাস্কের সাক্ষাৎকার নেন। সেই সাক্ষাৎকারে মাস্ক জানান তাঁর সাফল্যের ৬ রহস্য—

কেবল অর্থই সব নয়

এই কথাটি এলন মাস্ক তাঁর ব্যবসার জন্য একেবারে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন। ২০১৪ সালে বিবিসির ওই প্রতিবেদক যখন তাঁর সাক্ষাৎকার নেন তখন এক প্রশ্নে এলন জবাব দেন, তিনি জানেন না তিনি কতটা ধনী। তিনি বলেন, এটা এমন না যে কোথাও একগাদা অর্থ জমিয়ে রাখা হয়েছে। বরং সত্যি হলো টেসলা, স্পেসএক্স এবং সোলার সিটিতে আমার নির্দিষ্টসংখ্যক ভোট রয়েছে এবং বাজারে সেই ভোটেরই মূল্য রয়েছে। ধনসম্পদ তাঁকে চালিত করে না। ৫০ বছর বয়সী মাস্ক আশাও করেন না ধনীর এই জীবন নিয়েই মারা যাবেন তিনি। তিনি মনে করেন, তাঁর বেশির ভাগ অর্থ মঙ্গল গ্রহে বাড়ি তৈরি করতে ব্যয় হবে এবং এই প্রকল্পে যদি তাঁর পুরো ভাগ্যও ব্যয় হয়, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

মন যা বলে শুনুন

নিজের মন বোঝাই হলো সাফল্যের মূল চাবিকাঠি—এমনটাই ভাবেন এলন মাস্ক। মাস্ক বলেন, ‘আপনি যদি চান ভবিষ্যতে বিষয়গুলো আরও ভালো হোক, আপনি নতুন আকর্ষণীয় কিছু করুন, যা জীবনকে আরও উন্নত করে তোলে।’ মাস্কের জন্য এমনটা ছিল স্পেসএক্স। তিনি এটি প্রতিষ্ঠা করেন কারণ তিনি মার্কিন স্পেস প্রোগ্রাম নিয়ে হতাশ ছিলেন। সেটি বেশি উচ্চাকাঙ্ক্ষী ছিল না। মাস্ক বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা রেখেছিলাম যে আমরা পৃথিবী ছাড়িয়ে অগ্রসর হব, একজনকে মঙ্গল গ্রহে রাখব, চাঁদে বসতি গড়ব এবং কক্ষপথে খুব ঘন ঘন ঘুরব। যখন এটি হয়নি, তখন ‘মঙ্গল ওসিস মিশন’ ধারণা নিয়ে আসেন তিনি। এই মিশনে লাল গ্রহটিতে একটি ছোট গ্রিনহাউস পাঠানোর লক্ষ্য ছিল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে মহাকাশ নিয়ে উৎসাহিত করা, নাসার বাজেট বাড়ানো।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us