শেরপুরের ঝিনাইগাতীর ৬ নং হাতীবান্ধা ইউনিয়নসহ ঝিনাইগাতীর বিভিন্ন স্থানে বেআইনি যত বিয়ে নিবন্ধন করতেন কাজী বাছেদ মিয়া। তিনি প্রায় দুই মাস আগে হাতীবান্ধা ইউনিয়নে পাগলার মুক গ্রামে বাল্য বিয়ে পড়াচ্ছেন, এমন খবর আসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল মাহমুদের কাছে।
এরপর নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই বাছেদ মিয়া পালিয়ে যায়। ঘটনার পরের দিন ওই কর্মকর্তা কাজী বাছেদ মিয়াকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে স্বশরীরে ভলিউমসহ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেন।