২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে টাঙ্গাইল গিয়েছিলাম সেখানকার ভোটের হালচাল দেখতে। সঙ্গে ছিলেন প্রথম আলোর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি কামনাশীষ শেখর। টাঙ্গাইলে সে সময় ভোটের চেয়ে বেশি আলোচনায় ছিলেন দুজন প্রার্থী। আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আতাউর রহমান খান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। দুজন দুই আসনে—আতাউর ঘাটাইল ও লতিফ সিদ্দিকী কালিহাতী থেকে নির্বাচন করছিলেন। প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনে লতিফ সিদ্দিকী ‘আমরণ অনশন’ করতে গিয়ে তখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আর ঘাটাইলে আওয়ামী লীগ যাঁকে মনোনয়ন দিয়েছে, তাঁর চার পুত্র একটি খুনের মামলার আসামি। দুই পুত্র এখনো পলাতক। একপুত্র জামিনে, আরেক পুত্র কারাগারে।