ডিসি, ইউএনও ও এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৭ নভেম্বর ২০২০, ১৫:০২

টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় ৮৬ শতাংশ সরকারি জমির শ্রেণি পরিবর্তন করার চেষ্টা করেন জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ও জেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি ফিরোজ হায়দার খান। বিষয়টি টের পেয়ে বাধা দেয় প্রশাসন। পরে এ ঘটনায় জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. আতাউল গনি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবদুল মালেক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জোবায়ের হোসেনকে আসামি করে তিনি মামলা করেন।

গত ১৬ সেপ্টেম্বর ফিরোজ হায়দার খান উচ্চ আদালতে ওই মামলাটি করেন। ইউএনও মো. আবদুল মালেক তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ইউএনও ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার গোড়াই শিল্পাঞ্চলের নাজিরপাড়া এলাকায় ২৮৬১ নম্বর দাগে ৮৪ শতাংশ সরকারি পুকুর রয়েছে। যার সিএস খতিয়ান নম্বর ৩০৯ ও এসএ খতিয়ান নম্বর ইজা ১। এ ছাড়া পুকুরের পাশে সরকারের ২ নম্বর খতিয়ানে ৩৩০০ নম্বর দাগে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ৬ শতাংশ জমি রয়েছে। এই ৯০ শতাংশ জমি টাঙ্গাইলের করটিয়ার জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর কাছ থেকে ১৯৪১ ও ১৯৪২ সালে গোড়াই এলাকার বাসিন্দা আবদুল মান্নান পত্তন নেন। পরে মান্নানের স্ত্রী জেবুননেছার কাছ থেকে ২০০৭ সালের ১৯ জুলাই ফিরোজ হায়দার খান ওই ৯০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির (ভূমি স্থানান্তর) মাধ্যমে উপজেলা সহকারী কমিশনারের কার্যালয় থেকে ৭৩/২০০৭/০৮ ও ৭৪/২০০৭/০৮ নম্বরে ফিরোজ হায়দার দুটি নামজারি করেন। তবে তিনি নামজারি করলেও জমির খাজনা দিতে হোল্ডিং চালু করতে পারেননি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us