কংগ্রেসের নাম করেননি। উচ্চারণ করেননি গাঁধী পরিবারের কথা। কিন্তু লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদ্যাপনের ভিডিয়ো-অনুষ্ঠানেও বিরোধীদের বিঁধলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘ ইতিহাস স্মরণ করতে গিয়ে তুললেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রসঙ্গ।
অনুষ্ঠানে মোদী বলেন, “এই সেই ক্যাম্পাস, যেখানে ভারতের মানুষকেই তাঁদের নিজেদের সংবিধান তৈরির অধিকার দেওয়ার দাবিতে সরব হয়েছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু।” টেনে এনেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত গ্রন্থাগারের প্রসঙ্গও। রসিকতার ছলে অনেকে বলছেন, ২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা ভোটের আগে পর্যন্ত বাংলার মনীষী স্মরণের সুযোগ প্রধানমন্ত্রী হাতছাড়া করবেন না।