খসড়া ড্যাপ আশা মেটায়নি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর ২০২০, ২০:৩০

নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য স্থানিক পরিকল্পনার কোনো বিকল্প নেই। আধুনিক নগর-পরিকল্পনা কমপক্ষে দুই ধাপে করা হয়—স্ট্রাকচার বা কাঠামোগত পরিকল্পনা ও এর আলোকে প্রণীত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা। কাঠামোগত পরিকল্পনায় পরবর্তী ২০ বছর সময়ের জন্য শহরের পরিসর, জনসংখ্যা, অবকাঠামো ও অন্যান্য সুবিধার ধরন, ব্যাপ্তি ও অবস্থানের নীতিমালা ও কৌশল তৈরি হয়। বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা সে নীতি ও কৌশলকে স্থানিক পর্যায়ে বাস্তবায়ন করে। রাজউক ১ হাজার ৬২৪ বর্গ কিলোমিটার এলাকার খসড়া বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০১৬-৩৫ প্রণয়ন করে গণশুনানির ব্যবস্থা করেছে। নগর-পরিকল্পনাবিদ হিসেবে প্রস্তাবিত খসড়াকে উপজীব্য করেই আমাদের এই লেখা।

শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো, আলোচ্য বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার পূর্ববর্তী ধাপ কাঠামোগত পরিকল্পনাটির খসড়া তৈরি হলেও তা এখনো গেজেটভুক্ত হয়নি। এমতাবস্থায় বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিকভাবে অভিভাবকহীন; যা অনেকটা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার শামিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us