লকডাউন আর কারফিউ ছাড়াও অন্যান্য বিধিনিষেধ জারির পরও কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণে আসছে না ইউরোপের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি। প্রতিনিয়ত অঞ্চলটির বিভিন্ন দেশে বেড়েই চলছে মহামারি এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। একই সঙ্গে প্রতিনিয়ত সমানুপাতিক হারে বাড়ছে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানিও।
গত ৩১ জানুয়ারি ইতালির রাজধানী রোমে দুজন চীনা পর্যটকের শরীরে করোনার উপস্থিতি শনাক্ত হয়। যদিও অনেকের মতে ইউরোপে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ২১ জানুয়ারি; ফ্রান্সের বোর্দো নামক স্থানে। এর দেড় মাস ১৭ মার্চের মধ্যে ইউরোপের প্রায় সব দেশে ছড়িয়ে পড়ে প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসের প্রকোপ।