করোনাভাইরাসে গুরুতর আক্রান্ত হয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির রক্তরস অর্থাৎ প্লাজমা দেয়ায় গ্রাহক-দাতা উভয়েরই আগ্রহ কমেছে। দেশে করোনা মহামারী শুরুর কয়েক মাস পর প্লাজমা থেরাপি নিয়ে অনেকেই সুস্থ হওয়ার খবরে এই প্রক্রিয়া একসময় বেশ সাড়া ফেলেছিল। রোগীদের জীবন বাঁচাতে স্বজনদেরও ছিল বেশ তৎপরতা। অন্যের জীবন রক্ষায় এগিয়ে এসেছিলেন প্লাজমা দিতে আগ্রহীরাও।
কিন্তু দিনে দিনে পাল্টেছে চিত্র। অ্যান্টিবডি টেস্টের সহজ সুযোগ না থাকায় প্লাজমা থেরাপি থেকে বিরত থাকছেন চিকিৎসকরাও। চিকিৎসকরা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে এন্টিবডি পরীক্ষার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। প্লাজমা দেয়ার ক্ষেত্রে যেহেতু এন্ডিবডি পরীক্ষার ফলাফল বাধ্যতামূলক তাই এখন প্লাজমা দেয়া ও গ্রহণে মানুষকে তারা একরকম নিরুৎসাহিত করছেন।