সংগঠনের উদ্যোগীরা কাজ শুরু করিয়াছিলেন প্রধানত ত্রাণ সরবরাহের লক্ষ্যে। কিন্তু অচিরেই কেবলমাত্র ত্রাণের আয়োজনে সীমিত না থাকিয়া তাঁহাদের অনেকের হাতেই তুলিয়া দেওয়া হয় অর্থ উপার্জনের উপযোগী ছোটখাটো পুঁজি। এই ভাবেই ত্রাণ হইতে অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার পথে অগ্রগতি।