মালদ্বীপের রাজধানী মালে-র নিকটবর্তী একটি আইল্যান্ড রিসোর্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পম্পেও। তিনি বলেন, দূতাবাস খোলার এই ঘটনা রাতারাতি ঘটবে না। তবে এর প্রয়োজন রয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চল ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মালদ্বীপের গুরুত্ব অব্যাহতভাবে বাড়ছে। ফলে এখানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস স্থাপন যৌক্তিক।