বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের খিহালী চকপাড়া গ্রামের চিহ্নিত রাজাকার খোরশেদ আলী ফকির খুদুর স্ত্রী মলিনা বেওয়া সরকারের দেয়া দুর্যোগ সহনীয় ঘর পেয়েছেন। এতে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের মানুষদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় আবদুস সালাম নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদনও করেছেন। গোবিন্দপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার ও প্রকল্প সভাপতি বেলাল হোসেনের দাবি,
খোরশেদ আলী ফকির খুদু চিহ্নিত রাজাকার ছিলেন। যুদ্ধ শেষে মুক্তিযোদ্ধারা তাকে হত্যা করেন। সেই রাজাকারের স্ত্রী মলিনা বেওয়াকে সরকারি বাড়ি দেয়ার জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়। এছাড়াও ওই রাজাকারের পরিবার স্বাবলম্বী এবং এখনও তাদের মাঠে চার বিঘা জমি ও বাড়িতে এক বিঘার মতো জায়গা রয়েছে। এ কারণে তিনি প্রায় এক মাস এতে স্বাক্ষর করেননি।