মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের জন্য কনডেমড সেল আসলে কী?

পূর্ব পশ্চিম প্রকাশিত: ০১ অক্টোবর ২০২০, ১৮:০১

গত বছরের জুন মাসে বরগুনায় রিফাত শরীফ হত্যার ঘটনায় রিফাতের স্ত্রী মিন্নিসহ ছয়জনকে, যাদের বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে, চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী তাদের কারাগারের ‘কনডেমড সেল’ এ রাখা হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের কারাগারের যে বিশেষ সেলে রাখা হয় সেটিকে কনডেমড সেল বলা হয়। কারাগারে থাকা অন্যান্য বন্দিদের তুলনায় কনডেমড সেলের বন্দিদের জন্য ভিন্ন আচরণবিধি রয়েছে এবং অন্যান্য বন্দিদের থাকার জায়গার সাথেও কনডেমড সেলের বেশ পার্থক্য রয়েছে।

‘কনডেমড সেল’র সাথে কারাগারের অন্যান্য সেলের পার্থক্য কী?

কোনো কারাগারে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিদের অন্যান্য অপরাধীদের চেয়ে আলাদা ধরণের কক্ষে রাখা হলেও বাংলাদেশের জেল কোড বা কারাবিধি মোতাবেক সেরকম কোনো আইন নেই বলে জানান সাবেক কারা উপ মহাপরিদর্শক শামসুল হায়দার সিদ্দিকী।

কারাবিধি অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার পর একজন বন্দীকে কারাগারে সার্বক্ষণিক পাহারায় রাখা, দর্শনার্থীদের সাথে দেখা করার বিষয়ে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হলেও আলাদা কক্ষে রাখার বিষয়টি আইনে নির্দিষ্ট করে উল্লেখিত নেই।

তবে কারা কর্তৃপক্ষ সাধারণ অপরাধীদের চেয়ে কনডেমড সেলের আসামিদের একটু ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেন বলে মন্তব্য করেন শামসুল হায়দার সিদ্দিকী।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের জেল কোড বা কারাবিধিতে ফাঁসির আসামিদের কনডেমড সেলে রাখার মত কোনো বিষয় উল্লেখ না থাকলেও তাদের আলাদা ধরণের কক্ষে রাখা হয়ে থাকে। এটিকে এক ধরণের রেওয়াজ বলা যেতে পারে।

একটি কনডেমড সেলে সাধারণত একজন বা তিনজন বন্দী রাখা হয়ে থাকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

মিন্নির ফের জামিন আবেদন

কালের কণ্ঠ | হাইকোর্ট
২ বছর, ১ মাস আগে

মিন্নিকে এখন চেনাই দুষ্কর!

ঢাকা টাইমস | বরগুনা সদর
২ বছর, ৯ মাস আগে

মিন্নির শারীরীক অবস্থা ভালো নেই, জরুরী চিকিৎসা আবেদন

ইত্তেফাক | কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার
৩ বছর, ৫ মাস আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us