দেশে ফিরে যেতে পারব এ আশায় দিন গুনছি

ইত্তেফাক প্রকাশিত: ২৫ আগস্ট ২০২০, ০২:০৮

মিয়ানমারের রাখাইনের একটি মসজিদে ইমামতি করতেন মাওলানা ফজলুল করিম (৪৫)। প্রতিদিনের মতো তিনি সকালে মসজিদের বারান্দায় ছেলেমেয়েদের কোরআন শিক্ষা দিচ্ছিলেন। ঠিক সে সময় মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ও সশস্ত্র রাখাইন সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণে দিগ্বিক ছুটাছুটি করে পালানোর সময় তিনিও পার্শ্ববর্তী ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে পড়েন। ঘণ্টাখানেক পরে বেরিয়ে এসে দেখেন তার মাদ্রাসায় আগুন জ্বলছে। সাত-আট জন ছেলেমেয়ের রক্তাক্ত দেহ মাটিতে পড়ে আছে। বিভীষিকাময় এ দৃশ্য দেখে তিনি আর একমুহূর্তও দেরি করেননি। পাঁচ দিনের মাথায় অর্থাত্ ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট তিনি আনজুমানপাড়া সীমান্ত দিয়ে কুতুপালং এসে আশ্রয় নেন। কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যাম্পে বসবাসরত মাওলানা ফজলুল করিম জানান, এ সময় তার মতো হাজার হাজার মানুষ এদেশে চলে আসার জন্য অপেক্ষমাণ ছিল। কিন্তু মাওলানা করিমদের শরণার্থীর জীবনের অবসান হয়নি তিন বছরেও।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us