.tdi_2_421.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_421.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});ভারতীয় রাজনৈতিক কনটেন্টগুলো ফেসবুক কীভাবে নীতিমালার আওতায় আনে সে বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটিকে প্রশ্ন করবে দেশটির পার্লামেন্ট কমিটি। সামাজিক মাধ্যমটির কনটেন্ট চর্চা নিয়ে সমালোচনার মুখে শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছেন এক প্যানেল সদস্য। খবর বিডিনিউজের। ভারতের ক্ষমতাসীন দলের এক রাজনীতিবিদের বিদ্বেষমূলক পোস্টের ক্ষেত্রে নীতিমালার প্রয়োগে বিরোধিতা করছেন দেশটিতে ফেসবুকের জ্যেষ্ঠ্য নির্বাহী আঁখি দাস, সমপ্রতি এমন সংবাদ প্রকাশের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন আঁখি এবং ফেসবুক। ফেসবুককে ২ সেপ্টেম্বর তথ্য প্রযুক্তি প্যানেলের মুখোমুখি হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ভারত। সামাজিক মাধ্যমে অপব্যবহারের মতো বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে এই প্যানেলটি। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত নোটিশ অনুযায়ী ফেসবুকের সঙ্গে এই আলোচনা চলবে আধঘন্টা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই প্যানেল সদস্য বলেন, ‘ভারতে ফেসবুকের বিস্তৃতি এবং সহিংসতা ও অন্যান্য বেআইনি আচরণ উস্কে দিতে বিদ্বেষমূলক পোস্টের আশঙ্কার কারণে বিষয়টি গুরুতর। বিষয়টি কতোটা চিন্তার তা শুনানি শেষে বোঝা যাবে।’ ভারতে ৩০ কোটি গ্রাহক রয়েছে ফেসবুকের, যা প্রতিষ্ঠানটির সবচেয়ে বড় বাজার। বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে সাড়া দেয়নি ফেসবুক। সমপ্রতি এক প্রতিবেদনে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, আঁখি দাস ফেসবুক কর্মীদেরকে বলেছেন যে, ভারতের ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতিবিদদের বিদ্বেষমূলক পোস্টে নীতিমালার প্রয়োগ করতে গেলে ‘দেশটিতে প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ এরপর থেকেই ভারতে তোপের মুখে রয়েছে ফেসবুক। প্রতিষ্ঠানটির সমালোচনা করেছে ভারতের বিরোধী দল কংগ্রেস পার্টি।.tdi_3_942.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_942.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});