ঘরে বন্যার পানি উঠছিল। ১৫-১৬ দিন ঘরে পানি ছিল। দিনমজুরি কইরা সংসার চালাইতাম। সব জায়গায় পানি। তাই কোনো কাজকাম আছিল না। কেউ কোনো সাহায্যও দেয় নাই। অহন পানি কমছে। কিন্তু কষ্ট কমে নাই। কাজকাম না থাকায় অনেক কষ্ট কইরা খায়া, না খায়া দিন কাটাইতাছিলাম। ঠিক এই সময় আপনারা আমগরে ত্রাণ দিলেন। আল্লাহ আপনেগরে ভালো করুন।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রথম আলো ট্রাস্টের দেওয়া ত্রাণ পেয়ে এসব কথা বলেন শেরপুর...