উৎসবে অনেকেই খাওয়ার লাগাম ছেড়ে দেন। তবে যাই খান না কেনো পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।বিশেষত, তেল-চর্বিযুক্ত খাবারের ব্যাপারে। আর যে কোনো উৎসবে সেই খাবারগুলোই সবচাইতে বেশি খাওয়া হয়। পাশাপাশি মাথায় রাখতে হবে, তেল-মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া পরপরই যেন দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, মিষ্টি না খেয়ে ফেলি।গরু আর খাসির মাংস এই ঈদের কয়েকদিনের জন্য ‘জাতীয়’ খাবারে পরিণত হবে। সকালে রুটি দিয়ে মাংস, দুপুরে ভাতের সঙ্গে মাংস, সন্ধ্যার নাস্তায় মাংস, রাতে আবার হয়ত খিচুড়ি দিয়ে মাংস। মাংসের নানাপদে ঘর থাকবে সয়লাব। অথচ এই মাংসকে সাধারণ দৃষ্টিতে ক্ষতিকর হিসেবেই দেখা হয়।