পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় মুন্সীগঞ্জের ৪টি উপজেলার নদী তীরবর্তী গ্রামগুলোর প্রায় ১৫ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। শনিবার সকাল থেকে শ্রীনগরের ভাগ্যকুল পয়েন্টে বিপদসীমার ৬২ সেন্টিমিটার এবং মাওয়া পয়েন্টে ৫৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পদ্মার পানি প্রবাহিত হওয়ায় মুন্সীগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। আরও একাধিক গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
সরকারি হিসাবে ৫ হাজার পরিবার পানিবন্দি থাকার তথ্য থাকলেও বাস্তবে এই সংখ্যা ১৫ হাজার পরিবার ছাড়িয়ে যাবে। আগামী দুই দিন গঙ্গা-পদ্মা অববাহিকার নদ-নদীগুলোর পানি বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া।