প্রতিবছর পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে গরু ও ছাগলসহ লাখ লাখ গবাদিপশু কোরবানি করা হয়। পশু জবাইয়ের পর ধর্মীয় রীতি অনুসারে আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী ও গরিব মানুষের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ বন্টন করে দেয়ার পর অনেক পরিবারেই কোরবানির মাংস ডিপ ফ্রিজে রেখে দেয়া হয়, যাতে করে অনেকদিন রেখে খাওয়া যায়।
কিন্তু বর্তমান মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ডিপ ফ্রিজে কোরবানির মাংস সংরক্ষণে করোনা ঝুঁকি থাকবে বলে আভাস দিয়েছেন রোগতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে পশুর হাট বসা, গ্রামের বাড়িতে যাওয়া, একই কসাইয়ের একাধিক পশু জবাই করা, মুখে মাস্ক না পরা ও নির্দিষ্ট শারীরিক দূরত্ব না মেনে মাংস বন্টন করা ইত্যাদি কারণে সংক্রমণ বাড়তে পারে।