করোনা প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবীরা

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২০, ১১:০৪

করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে যশোর অঞ্চলের স্বেচ্ছাসেবীরা ৪ লাখ ৭৯ হাজার মানুষের মধ্যে সচেতনতা কার্যক্রম চালিয়েছেন, ১৪ হাজার ৬২৪টি প্রচারপত্র বিতরণ করেছেন এবং ১ কোটি সাড়ে সাত লাখ টাকা নগদ সহায়তা দিয়েছেন। একটি জেলায় প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের কাছে স্বেচ্ছাসেবীদের যাওয়ার ঘটনা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অন্যদের অনুপ্রাণিত করবে। বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে কাজ করে দি হাঙ্গার প্রজেক্ট। বাংলাদেশেও তাদের কার্যক্রম অব্যাহত আছে। করোনা সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গরিব মানুষ। এ কারণে ‘করোনাভাইরাস সহনশীল গ্রাম’ স্লোগান নিয়ে হাঙ্গার প্রজেক্টের স্বেচ্ছাসেবকেরা কেবল যশোর নয়, সারা দেশেই সচেতনতামূলক কাজ করছেন।


এ উপলক্ষে শনিবার আয়োজিত অনলাইন আলোচনায় দি হাঙ্গার প্রজেক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ভারতের কেরালায় করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে স্থানীয় সরকারের সক্রিয়তা ও জনসমাজকে সম্পৃক্ততা করার কারণে। বাংলাদেশেও দি হাঙ্গার প্রজেক্টের স্বেচ্ছাসেবীরা নিয়ন্ত্রণ ও প্রশমন নামে দুটি পৃথক কমিটির মাধ্যমে কাজ করেছেন। সচেতনতা সৃষ্টির প্রয়াস হিসেবে প্রথমে তাঁরা মাস্ক পরা, হাত ধোয়া ও করোনার লক্ষণ ও উপসর্গ সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করেন। দ্বিতীয় ধাপে রোগীদের টেলিমেডিসিন সেবা ও আইসোলেনে থাকতে সহযোগিতা করা হয়।


এ ছাড়া করোনা রোগীদের সম্পর্কে সমাজে যাতে বিরূপ ধারণা না জন্মে, সে সম্পর্কেও তঁারা কাজ করছেন। তঁাদের এ কাজে যুক্ত হয়েছেন স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরাও। কোভিড-১৯ বিশেষজ্ঞরা স্বেচ্ছাসেবীদের এ কার্যক্রমকে অন্ধকারে আলো হিসেবে অভিহিত করেছেন এবং সারা দেশেই এটি ছড়িয়ে দেওয়ার ওপর জোর দিয়েছেন। আশার কথা, কেবল দি হাঙ্গার প্রজেক্ট নয়, অনেক সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা করোনার বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। উদাহরণ হিসেবে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন, মানবিক বাংলাদেশ প্রভৃতি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কথা উল্লেখ করা যায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us