মৌলভীবাজারের জুড়ীর বিতর্কিত সেই উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ মোঈদ ফারুকের বিরুদ্ধে পোলট্রি খামারে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট, ধান কাটার কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের যন্ত্রপাতি ভাঙচুর এবং করোনা পরিস্থিতিতে বিশাল গণজমায়েত সৃষ্টি করার দায়ে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো তাঁর কারণ দর্শানোর জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম শেষ হলো আজ।
সরকারের মাঠ প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা, অতিরিক্ত সচিব, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার মো. মশিউর রহমান এনডিসি বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এই তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সেখানে খামার মালিক দীনবন্ধু সেন, সহযোগী শাহাজান মিয়াসহ বাদী পক্ষের লোকদের সাক্ষ্যগ্রহণ ও বিবাদী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ মোঈদ ফারুকের স্বাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। এরপর সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
এছাড়া এই ঘটনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জুড়ী থানার ওসি (তদন্ত) মো. আমিনুল ইসলামেরও সাক্ষ্য নেওয়া হয়। শুনানি শেষে বাদী-বিবাদীদের নিয়ে উপজেলার পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের আমতৈল গ্রামে আলোচিত ‘বন্ধু পোলট্রি খামার’ পরিদর্শন করেন বিভাগীয় কমিশনার মো. মশিউর রহমানসহ অন্যান্যরা।