খুচরায় দাম বেড়েছে মোটা চালের, উল্টো চিত্র বাবুবাজারে

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২০, ০৮:৫০

খুচরা বাজারে গত দু’দিন ধরে দাম বেড়েছে মোটা চালের। কেজিপ্রতি তিন থেকে পাঁচ টাকা পর্যন্ত বেশি দাম রাখা হচ্ছে নানা অজুহাতে। কিছু পাইকার ব্যবসায়ীরাও দাম রাখছেন ইচ্ছেমতো। তবে খুচরায় চিকন চালের বাজার আছে আগের মতোই।


তবে উল্টো চিত্র দেখা গেছে রাজধানীর সবচেয়ে বড় চালের বাজার বাবু বাজার ও বাদামতলিতে। এ দুই বাজারে চালের দাম বাড়েনি মোটেও। বরং গত দু’দিন ধরে দাম কমেছে সব ধরনের চালের। চালের বাজারে দামের পার্থক্য নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

রোববার (২৮ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মালিবাগ, খিলগাঁও, রামপুরা, বাবুবাজার ও বাদামতলি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

বর্তমানে রামপুরা, মালিবাগ, খিলগাঁও ও কারওয়ান বাজারের খুচরা বাজারে প্রতিকেজি গুটিচাল বিক্রি হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৪ টাকায় যা দু’দিন আগে এসব বাজারে বিক্রি হয়েছিল ৩৯ থেকে ৪০ টাকায়, কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি পাইজাম চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৬ টাকা, স্বর্ণা ৪২ থেকে ৪৩ টাকা কেজিদরে। দাম বেড়ে আঠাশ চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৬ থেকে ৪৮ টাকায়। আতপ চাল ৬৫ থেকে ৬৬ টাকা।

আগের দামে বিক্রি হচ্ছে চিকন চাল। এসব বাজারে খুচরায় প্রতিকেজি পোলাও চাল বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, নাজির ৬৫ থেকে ৬৬ টাকা কেজিদরে।

কারওয়ান বাজারের খুচরা চাল ব্যবসায়ী ও জব্বার স্টোরের মালিক জব্বার বাংলানিউজকে বলেন, এখন মোটা চাল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না তাই দাম বেশি পাইকারি বাজারে। চালের সরবরাহ বেশি হলে দাম কমবে। এসব বাজারে প্রতিবস্তা আটাশ চাল বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ২৩০০ টাকায়, পাইজাম ২২৫০, মোটা গুটি চাল ২০০০ টাকা বস্তা, নাজির ২৫ কেজি বস্তা ১৪২০ থেকে ১৫০০ টাকা, বাঁশফুল ২৭০০ টাকা বস্তা।

এ বাজারের পাইকার ব্যবসায়ী ও শাপলা রাইসের মালিক নোমান বাংলানিউজকে বলেন, গত কিছুদিন ধরে মোটা চালের বাজার বাড়তি রয়েছে। এখন ত্রাণ বিতরণের কারণে মোটা চালের চাহিদা বেড়েছে সে তুলনায় সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেড়েছে। তবে চিকন সব চাল আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।

অন্যদিকে রাজধানীর বাবুবাজার ও কদমতলি বাজারে চালের দাম বাড়েনি এর পরিবর্তে গত দু'দিন ধরে দাম কমেছে সব চালের।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us