বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংঙ্কিংয়ে ভালো করতে যা যা দরকার

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২০, ১০:০০

প্রতিবছর বিশ্বের নামকরা অনেক সংস্থা বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাংঙ্কিং প্রকাশ করে। এই লেখার উদ্দেশ্য ডেটার ওপর ভিত্তি করে বোঝার চেষ্টা করা আমাদের অবস্থান আসলে কোথায়। যুক্তরাজ্যভিত্তিক টাইমস হায়ার এডুকেশন কীভাবে কয়েক দিন আগে প্রকাশ করেছে এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‌্যাংঙ্কিং। যেখানে আছে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

পাশাপাশি কিউএস র‌্যাংঙ্কিংয়ে ৮০১ থেকে ১০০০–এর মধ্য বাংলাদেশ থেকে স্থান পেয়েছে বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। কিউএস থেকে ৫০০–এর পরের অবস্থানে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডেটা এবং সুনির্দিষ্ট অবস্থান প্রকাশ করা হয় না। তাই এই লেখায় মূলত ডেটা নেওয়া হয়েছে টাইমস হায়ার এডুকেশনের ওয়েবসাইট থেকে এবং র‌্যাংঙ্কিং প্রকাশক সংস্থা কিউএস এবং টাইমস হায়ার এডুকেশনকে ডেটা সরবরাহকারী স্কোপাস থেকে।

টাইমস হায়ার এডুকেশন কয়েক দিন আগে এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‌্যাংঙ্কিং প্রকাশ করেছে, এর মধ্যে ভারতের ৫৬টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার ৪৮টি শীর্ষ ৪০০–এর মধ্যে। পাকিস্তানের ১৪টি, যার ৯টি শীর্ষ ৪০০–এর মধ্য, শ্রীলঙ্কার ২টি (১টি ৬৯তম স্থানে), নেপালের একটি, তা–ও শীর্ষ ৪০০–এর মধ্যে এবং বাংলাদেশ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (র‌্যাংঙ্কিং ৪০১+)। এবার আসুন দেখি কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে এই র‌্যাংঙ্কিংয়ে যুক্ত হতে নির্ণায়ক কী কী। টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়েবসাইট অনুসারে ৩টি১.বিগত ৫ বছর সময়ে পর্যাপ্তসংখ্যক একাডেমিক প্রবন্ধ (বর্তমানে ন্যূনতম সংখ্যা ১০০০টি)২.স্নাতক পর্যায়ে পাঠদান করতে হবে৩.বহুমুখী বিষয়ে একাডেমিক কার্যক্রম।

টাইম হায়ার এডুকেশন একাডেমিক ডেটা নেয় এলসিভিয়ারের স্কোপাস ডেটাবেস থেকে। স্কোপাসে নিবন্ধিত হতে হলে একটি প্রকাশনাকে তাদের ন্যূনতম মান প্রমাণ করতে হয় এবং তা ধরে রাখতে হয়। তা ছাড়া কোনোভাবেই ৮০ শতাংশ আর্টিকেল একটি বিষয়ের ওপর হতে পারবে না (আর্টিকেলগুলোকে ১১টি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে বিন্যাস করে থাকে এই সংস্থা)। তো বাংলাদেশের কয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ন্যূনতম যোগ্যতা আছে?

স্কোপাসের ডেটা বলছে, এই হাজারি ক্লাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢুকে ২০০৯–এ, ২০১০–এ বুয়েট, রাজশাহী ২০১৪ সালে এবং জাহাঙ্গীরনগর ২০১৯–এ (চিত্র-১)। এই ক্লাবের ঢাকা ব্যতীত অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো টাইম হায়ার এডুকেশন র‌্যাংঙ্কিংয়ে নেই। আমি যেহেতু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেন্ড নিয়ে বেশি উৎসাহী। চবি এখনো এই ক্লাবে নেই। প্রথমবারের মতো যোগ দিতে ২০২০–এর বাকি সময়ে আরও ১১৭টি আর্টিকেল লাগবে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সেরা ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কোপাস ডেটা অনুসারে মোট প্রকাশিত প্রবন্ধের সংখ্যা চিত্র-২–এ দেখানো হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us