স্বচ্ছতার পাশাপাশি লেনদেন আরো নির্বিঘ্ন করতে দ্রুত বাস্তবায়ন হোক
প্রকাশিত: ০৭ জুন ২০২০, ০২:১৮
কভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাব পূর্ণাঙ্গ অটোমেশনসমৃদ্ধ পুঁজিবাজারের প্রয়োজনীয়তা আরো একবার সামনে নিয়ে এসেছে। বিশ্বব্যাপী লকডাউনের মধ্যেও পুঁজিবাজারের কার্যক্রম চালু ছিল। এ সময় হাতেগোনা যে কয়েকটি দেশের পুঁজিবাজার বন্ধ ছিল, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। মূলত পূর্ণাঙ্গ অটোমেশন ব্যবস্থা না থাকার কারণেই কভিড-১৯-এর সময়ে বাংলাদেশে দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে পুঁজিবাজার বন্ধ রাখতে হয়েছে। এ অভিজ্ঞতা থেকে দেশের পুঁজিবাজারকে পূর্ণাঙ্গ অটোমেশন ব্যবস্থার আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন বাজারসংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশের মতো আংশিক অটোমেটেড পুঁজিবাজারের ক্ষেত্রে কভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বাজার চালু রাখা নিঃসন্দেহে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিদ্যমান এ সক্ষমতার ঘাটতি দূর করে দেশের পুঁজিবাজারকে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো পুরোপুরি অটোমেটেড করে তোলার গুরুদায়িত্ব নতুন কমিশনের ওপরই বর্তাবে।