লকডাউনে স্পর্শে ‘না’, যৌনকর্মীদের পেশা বাঁচানোর চেষ্টা অনলাইনে

পূর্ব পশ্চিম প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২০, ০২:২৫

মহামারি করোনা পরিস্থিতিতে দিন যতই এগোচ্ছে ততই মর্মান্তিক দৃশ্য ভেসে উঠছে চোখের সামনে।গত ২৫ মার্চ ভারতে করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে লকডাউন জারি করা হয়। এরপর দেশটির সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেও অর্থ উপায় করছেন বেঙ্গালুরুর যৌনকর্মীরা । করোনা ভাইরাসের ভয়ে লাটে উঠেছে তাদের পেশা। মারণ ভাইরাস যৌনকর্মীদেরও শিখিয়েছে দো গজ কি দূরির গুরুত্বতা। মন্দা বাজারে লক্ষ্মী লাভের আশায় এবার অনলাইনেই পেশা বাঁচিয়ে রাখার মরিয়া চেষ্টা করছেন তারা। সম্পর্কিত খবর স্টেশনে মৃত মাকে জাগানোর ব্যর্থ চেষ্টায় শিশুটি (ভিডিও)৪ দফা দাবিতে স্পেনে অবৈধ অভিবাসীদের বিক্ষোভ (ভিডিও)খালেদা জিয়ার আইনজীবী আব্দুর রেজ্জাক খান সস্ত্রীক করোনায় আক্রান্ত শরীরই তাদের রোজগারের মাধ্যম। গ্রাহকদের মন জোগাতে শরীর সর্বস্ব এই পেশাতেও কোপ পড়েছে করোনা ভাইরাসের। স্বভাবতই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করেছেন যৌনকর্মীরাও। ফলে প্রায় দু মাস ফাঁকাই পড়ে যৌনপল্লীগুলি। তাই কয়েকমাসে এই এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থেকেছেন রোজের খদ্দেররা। নিরুপায় হয়ে অনলাইনেই পেশাকে বাঁচিয়ে রাখতে টেক স্যাভি হওয়ার চেষ্টা করছেন রেড লাইট এলাকার মহিলারা। বেঙ্গালুরুতে এই প্রবণতা লক্ষ্য করা গিয়েছে। টেক স্যাভি যৌনকর্মীরা অনলাইনেই ভিডিও চ্যাটের মাধ্যমে পরিষেবা দিচ্ছেন গ্রাহকদের। পাওনা টাকাও গ্রহণ করছেন অনলাইনেই। বেঙ্গালুরুর এক যৌনকর্মী রোজি জানান, এক ব্যবসায়ী মাঝে মধ্যে তার সঙ্গে সময় কাটাতে শহরে আসেন। কিন্তু দীর্ঘ লকডাউনের ফলে তিনি আসতে পারেননি। তাই অনলাইনেই যোগাযোগ রাখছেন তারা। জুম কলের সাহায্যে তারা ভিডিও চ্যাট করেন। কিন্তু এই পেশায় অনলাইনে টাকা ধার্য হয় কীভাবে? যৌনকর্মী জানান যে অনলাইনেও ঘণ্টার হিসেবে টাকা ধার্য করা হয়। অনলাইনেই টাকা পাঠান গ্রাহকরা। তবে আরও এর যৌনকর্মী রূপার কথায়, “অনেক গ্রাহকরাই প্রতারণা করে পরে টাকা পাঠান না। তাই এবার থেকে পেটিএম বা গুগল পে-তে টাকা নিয়ে তারপরই ভিডিও চ্যাট শুরু করি।” এতো গেল টেক স্যাভি যৌনকর্মীদের কথা। আর যাঁরা এখনও শিখে উঠতে পারেননি স্মার্ট ফোনের ব্যবহার? কী করবেন তারা?, এখনও অধরা সেই উত্তর।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us