তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, সরকার ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের ইম্পেরিয়েল হাসপাতাল, হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতাল, রেলওয়ে হাসপাতাল এবং ইউএসটিসির বঙ্গবন্ধু হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি হাসপাতালকে কভিড-১৯ হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করেছে। প্রয়োজন হলে আরো হাসপাতাল অধিগ্রহণ করবে সরকার।
এসব হাসপাতালের বাইরে সভায় চট্টগ্রামে আইসোলেশন ইউনিট স্থাপনের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এজন্য নগরীর আগ্রাবাদ এক্সেসরোডে অবস্থিত সিটি কমিউনিটি হলে তিন শ বেডের একটি আইসোলেশন ইউনিট স্থাপন করা হবে। এরপরও যদি আরো আইসোলেশন ইউনিটের প্রয়োজন হয় তাহলে চট্টগ্রামের শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা সম্বলিত কমিউনিটি হলগুলোকে প্রয়োজনে আইসোলেশন ইউনিটে রূপান্তর করা হবে।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম শহরে করোনাভাইরাসের স্যাম্পল কালেকশনের জন্য দ্রুতসময়ের মধ্যে আরো ১১টি বুথ স্থাপন করা হবে। আজ বুধবার (২৭ মে) বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে করোনাভাইরাস (কভিট-১৯) মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন আয়োজিত সমন্বয় সভা শেষে ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন। ড. হাছান মাহমুদ বলেন, চট্টগ্রাম পৌনে এককোটি মানুষের শহর।