আগামী ৬ জুলাই থেকে তারা কর্মীদের অফিসে ফিরে আসতে দেওয়া শুরু করবে এবং গ্রীষ্মের শেষের দিকে ও শরতের শুরুর দিকে ধীরে ধীরে অফিসে কর্মীদের উপস্থিতি বাড়িয়ে তুলবে। আর যারা হোম অফিস বেছে নেবে তাদের স্ট্যাডিং ডেস্ক এবং এরগনোমিক চেয়ারের মতো হোম অফিসের প্রয়োজনীয় আসবাব কেনার জন্য ১০০০ ডলার পর্যন্ত ব্যয় করার অনুমতি দেবে কোম্পানিটি।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষায় গুগলের সকল কর্মীরা বর্তমানে বাসায় বসে কাজ করার সুবিধা পাচ্ছেন। তবে আগামী ১০ জুলাই অফিস খোলার পরে ১০ শতাংশ কর্মী অফিসে ফিরবে বলে প্রত্যাশা করছে কোম্পানিটি। গুগলের প্রধান নির্বাহী সুন্দর পিচাই এক অফিস মেমোতে বলেছেন, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৩০ শতাংশ কর্মীকে অফিসে নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে।
সম্পর্কিত খবর করোনায় কলেজ শিক্ষকের মৃত্যুজীবাণুমুক্তকরণ টানেল চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠিসাভারে ইউএনও চিকিৎসক ও পুলিশসহ আরও ২৯ জন করোনা আক্রান্ত গত সপ্তাহে ওয়্যার্ড ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি সাক্ষাত্কারে পিচাই জানিয়েছেন, তিনি প্রত্যাশা করেন না যে গুগল ফিজিক্যাল অফিস বাদ দেবে, যা কর্মীদের নানা ধরনের সুযোগ সুবিধার জন্য বিখ্যাত। গুগলের প্রধান নির্বাহী আরো বলেছেন, ‘সকল পরিস্থিতিতে আমি আশা করি যে, কর্মীদের একত্রিত করার জন্য ফিজিক্যাল অফিস প্রয়োজন।
সুতরাং কিছুটা সংশোধন আনার পরেও আমি মনে করি না যে, আমাদের পদক্ষেপটি ইস্যু হতে চলেছে।’ অন্যদিকে সোশ্যাল জায়ান্ট ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ সম্প্রতি এক ঘোষণায় বলেছেন, আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে ফেসবুকের প্রায় অর্ধেক কর্মী বাড়িতে বসে কাজ করতে পারবেন।