ইরফান সাজ্জাদ-তিশার 'যাও পাখি বলো'

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২৭ মে ২০২০, ১৪:৫০

শাথিল আর ঐশী সুখী দম্পতি। ওদের মধ্যে হঠাৎ করেই শাথিলের এক বন্ধু সীমানা এসে ওদের মধ্যে সম্পর্কে চির ধরায়। ঐশী অবিশ্বাস করতে শুরু করে শাখিলকে। ঐশী ভেবেই নেয় শাথিল আর সীমানার মধ্যে গোপন প্রেম আছে। একসময় সন্দেহের মাত্রাটা এতোই বেড়ে যায়, ঐশী শাথিলের উদ্দেশ্য একটি চিঠি দিয়ে গৃহ ত্যাগ করে প্রবাসে চলে যায় বাবা মার কাছে। মাথিল অনেক খুঁজেও ঐশীর সন্ধান পায় না।

 পনেরো বছর পরে, একটা রেস্টুরেন্টে ঐশীর সাথে শাথিলের দেখা হয়ে যায়। শাথিল ঐশীকে দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে যায়। তারপর একই কফি টেবিলে মুখোমুখি বসে ওরা দুজন। পুরোনো প্রসঙ্গে কতা বলতে থাকে ওরা দুজন। ঐশী জানতে পারে, সীমানা ছিলো শাথিলের ইউনিভাসির্টি ফ্রেন্ড।

একটা ব্যক্তিগত ক্রাইসিসে পড়ে সীমানা একজন বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে শাথিলের বাড়িতে এসে আশ্রয় নেয়। কিন্তু সীমানার নিষেধ ছিলো তার সেই ক্রাইসিসের কথা যেন শাথিল তার স্ত্রী ঐশীকে না জানায়। শাথিল তখন ঐশীকে জানায়, আসলে সীমানার মারণব্যাধী ক্যান্সার হয়েছিল। তার হাতে বেচে থাকার অল্প ক’টা দিন অবশিষ্ট ছিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us