‘বিভীষিকাময় সেই ঈদের কথা কখনও ভোলার মতো নয়’

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২০, ১০:০১

ঈদ মানেই খুশি, স্বর্গীয় আনন্দ। যে আনন্দের ফলগুধরা বয়ে যায় সবার মনে। ঈদের দিনটিতে সবাই কমবেশি পরিবার-পরিজন ও প্রিয় মানুষদের সঙ্গে আনন্দে কাটাতে চান। কিন্তু ঈদ যদি হয় দেশের বাইরে সাত-সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে আর সেখানে ঈদের ঠিক আগের দিন অপ্রত্যাশিত ব্যর্থতা হয় সঙ্গী, তাহলে যে ঈদের আনন্দই মাটি হয়ে যায়।

আজ থেকে ১৭ বছর আগে ঠিক অমন এক নিরানন্দের ঈদ কেটেছিল বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের। ২০০৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে ঠিক ঈদ উল আজহার আগের রাতে তুলনামূলক দূর্বল কানাডার কাছে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ হেরে চরম হতাশা আর এক বুক দুঃখযন্ত্রণা নিয়ে ঈদ উদযাপন করতে হয়েছিল টাইগারদের।

প্রায় দেড় যুগ পর কানাডার কাছে সেই অপ্রত্যাশিত পরাজয় ও ঈদ আনন্দ মাটি হওয়ার তিক্ত স্মৃতিচারণ করলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। সোমবার ঈদ উল ফিতরের রাতে ক্রীড়া সাংবাদিক নোমান মোহাম্মদের ইউটিউব লাইভে ক্রিকেটারদের ঈদ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে খালেদ মাহমুদ ২০০৩ সালের কোরবানির ঈদকে তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দুঃখ-যন্ত্রণার ঈদ বলে অভিহিত করেছেন।

ক্রিকেটারদের ভাগ্যে সবসময় পরিবার, পরিজনদের সঙ্গে ঈদ করার সুযোগ মেলে না। কখনও কখনও জাতীয় দলের কোন সফর, সিরিজ কিংবা টুর্নামেন্ট খেলতে দেশের বাইরে ঈদ করতে হয়। এই তো গতবছর বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে লন্ডনে রোজার ঈদ করেছে টাইগাররা।

তবে সেই ঈদের ঠিক আগের দিন যদি কোন অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে, তখন যে পুরো ঈদটাই মাটি হয়ে যায়। যেমনটা হয়েছিল ২০০৩ সালে। বলার অপেক্ষা রাখে না, সেবার দক্ষিণ আফ্রিকায় বসা আইসিসি বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে কানাডার কাছে ৬০ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ।

দিনটি ছিল ১১ ফেব্রুয়ারি। ডাবলিনের কিংসমিডে আইসিসির সহযোগী সদস্য কানাডাকে ১৮০ রানে আটকে রেখেও জিততে পারেনি বাংলাদেশ। অলআউট হয়ে গিয়েছিল মাত্র ১২০ রানে। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ইতিহাসে সে পরাজয় এখনও সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা হয়ে আছে। ক্রিকেটাররাও চরম হতাশ হয়েছিলেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us