ভিক্টর লুস্তিগ আইফেল টাওয়ার দুবার বিক্রি করে দিয়েছিলেন। একবার ৭০ হাজার ডলারে, অন্যবার ১৬ হাজার ডলারে। খুন, ধর্ষণ ও অপহরণ ছাড়া সব ধরনের অভিযোগে অভিযুক্ত ভিক্টর লুস্তিগ শেষবার যখন ধরা পড়েন, পুলিশের হাতে তখন তাঁর কয়েদি নম্বর ছিল ৩০০।