ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জীববিজ্ঞান অনুষদের সংশ্লিষ্ট গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা করোনাভাইরাসের বিস্তৃত জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের যে প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তার অংশ হিসেবেই এই সিকোয়েন্সিং সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় অর্থসংস্থান সাপেক্ষে ধাপে ধাপে আরও ১০০টি ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হবে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদেরকেও সিকোয়েন্সিংয়ের আওতায় আনা হবে। বিশেষত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অথচ লক্ষণগত ভিন্নতা রয়েছে এরকম ব্যক্তিদের এক্সোম (মোট জিনের সমষ্টি) সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে তাদের জিনগত বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা হবে।