উনিশে মে, মাতৃভাষার আরেক লড়াই

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২০, ১৭:০২

অসমীয়া ও ইংরেজির পাশাপাশি দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে চাই বাংলাও- এই দাবি নিয়ে পথে নেমেছিলেন তাঁরা, যারা আসামের দ্বিতীয় বৃহত্তম ভাষাগোষ্ঠীর সদস্য৷ কিন্তু প্রশাসনের পক্ষে এই দাবির উতরে মিলেছিল বন্দুকের গুলি৷ ঝরে গিয়েছিল ১১টি প্রাণ৷ শুধু ১৯৬১তেই নয়, ১৯৭২, ১৯৮৬তেও শহীদ হন বাঙালিরা৷ মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকারের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন ১৯৯৬ সালে সেই অঞ্চলের বিষ্ণুপ্রিয়া নারী সুদেষ্ণা সিনহাও৷

কিন্তু তারপর থেকে গত দুই দশক ধরে আসামের বরাক উপত্যকা, যা কাছাড়, করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দি জেলা নিয়ে তৈরি, হয়ে উঠেছে মাতৃভাষার চেতনা উদযাপনের প্রাণকেন্দ্র৷ প্রতি বছর উনিশে মে উপলক্ষে গোটা উপত্যকা সেজে ওঠে উৎসবের আমেজে৷ গোটা উপত্যকাজুড়ে নবীন-প্রবীণ সব প্রজন্ম একসাথে মিলিত হয় সেখানে৷

যে শিলচর রেলস্টেশনে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন বিশ্বের প্রথম নারী ভাষা শহীদ কমলা ভট্টাচার্যসহ আর ১০ জন, সেই রেল চত্বরকে ঘিরে উদযাপিত হয় উনিশ৷ শুধু তাই নয়, উনিশের মাতিতে একুশে ফেব্রুয়ারির দেশের বার্তা পৌঁছে দিতে গত কয়েক বছর ধরে সেই উদযাপনে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা নাসিরুদ্দিন ইউসুফ, শিমূল ইউসুফ, বাংলাদেশ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষে হাসান আরিফ, আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, সিলেটের কথাকলি নাট্যগোষ্ঠী, জনপ্রিয় গানের দল ‘জলের গান’সহ বহু শিল্পীরা৷ নিয়ম মেনে উনিশে মে আজকাল পালিত হচ্ছে বাংলাদেশে বিভিন্ন আকারে, পরিসরে৷ পশ্চিমবঙ্গেও প্রতি বছর স্মরণ করা হয় উনিশের শহীদদের৷
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us